বর্তমান সময়ে পশুর চামড়ায় প্রচুর সিন্ডিকেট থাকার করণে আজ বেহাল দশা।
জি আপনি হয় আমার প্রথম লাইন দেখে আমার সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করবেন। তবে আমি সেইসব বিষয় গুলো নিয়ে কোন চিন্তা করি না।কেন না কি জন্যে চিন্তা করবো? সত্যি বলতে বুক কাঁপবে কেন? আমি কি মুসলিম নয়? আমি কি শেষ নবীর উম্মত নয়? আমার নবী কি আমাকে সত্যি বলতে নিষেধ করেছে? অবশ্যই না, আমি সত্যি বলবো।আমাকে সত্যি বলতে হবে।আমার দেখা বাকিরাও সত্যি বলবে এবং বলতে সাহস পাবে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি শিল্প ছিলো।তার বেশিরভাগই আজকে বিলুপ্ত। যেমন পাটশিল্প,কৃষি, আখ, চামড়া ও পোষাক। এইসব শিল্পের সামগ্রী গুলো বিদেশে রপ্তানি করে।একটা সময় বাংলাদেশ হাজার হাজার কোটি বৈদেশিক মূদ্রা অর্জন করলেও।বর্তমানে এইসব শিল্প গুলো ক্যান্সারে আক্রান্ত ও ধংষের শেষপ্রান্তে।
বাংলাদেশে যেহেতু মুসলিম প্রধান দেশ। প্রতিবছর পবিত্র ইদুল আযহা উপলক্ষে হাজার হাজার পশু জবাই করা হয়।ঐসব পশুর চামড়া গুলো প্রাথমিকভাবে এতিমখানা ও মাদ্রাসায় দেওয়ার পরে ঐ সকল চামড়া গুলো বিক্রি করা হয় শহরের ব্যবসায়ীর কাছে।চামড়ার কিছু টাকা এতিমের হক হিসাবে প্রধান করা হয় এতিমখানায় আর কিছু টাকা গরীবদেরকে দান করা হয়।
তবে এইবছর সহ এর আগের বছর গুলোতে দেখা যাচ্ছে।সিন্ডিকেট করে চামড়ার দাম একদম কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।যে চামড়া গুলো আগে একটা ৭-৮হাজার বা তার চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হতো।সেই চামড়া গুলো এখন মাত্র ২০০-৩০০টাকা বা তারো কম।
বর্তমানে দেশের কৃষক থেকে শুরু করে প্রত্যেক মানুষ নানান অসাধু মানুষের কাছে জিম্মি। কেউ তার সম্পদের ন্যায্য দাম পাচ্ছে না।পবিত্র কোরবানির পশুর চামড়া ন্যায্য দাম না পেয়ে সাধারণ কেউ কেউ মাটিতে পুতে ফেলেছে।কেউ বা নানান স্থানে ফেলে দিয়ে গেছে।দেশ হারিয়েছে বৈদেশিক মূদ্রা এতিমেরা হারিয়েছে তাদের পাওনা।
আমার প্রশ্ন হলো।দেশে নাকি আইনকানুন রয়েছে।তাহলে যে সকল অসাধু মানুষেরা সিন্ডিকেট করে এতিমের হক ও দেশের সম্পদ নষ্ট করেছে।তাদেরকে খুজে কেন আইনের আওতায় এনে বিচার করা হচ্ছে না? নাকি তারা বাংলাদেশের আইনকানুনের চেয়ে অনেক শক্তিশালী?
এইসব অসাধু মানুষকে প্রতিহত করতে না পারলে নিরব প্রতিবাদ করে লাভ নেই।সবাইকে সোচ্চার হতে হবে।নতুন ভাবে অধিকার ও নিজের পাওনা পাওয়ার জন্যে আবার যুদ্ধ করতে হবে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি শিল্প ছিলো।তার বেশিরভাগই আজকে বিলুপ্ত। যেমন পাটশিল্প,কৃষি, আখ, চামড়া ও পোষাক। এইসব শিল্পের সামগ্রী গুলো বিদেশে রপ্তানি করে।একটা সময় বাংলাদেশ হাজার হাজার কোটি বৈদেশিক মূদ্রা অর্জন করলেও।বর্তমানে এইসব শিল্প গুলো ক্যান্সারে আক্রান্ত ও ধংষের শেষপ্রান্তে।
রাস্তার পাশে রেখে যাওয়া চামড়া
তবে এইবছর সহ এর আগের বছর গুলোতে দেখা যাচ্ছে।সিন্ডিকেট করে চামড়ার দাম একদম কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।যে চামড়া গুলো আগে একটা ৭-৮হাজার বা তার চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হতো।সেই চামড়া গুলো এখন মাত্র ২০০-৩০০টাকা বা তারো কম।
বর্তমানে দেশের কৃষক থেকে শুরু করে প্রত্যেক মানুষ নানান অসাধু মানুষের কাছে জিম্মি। কেউ তার সম্পদের ন্যায্য দাম পাচ্ছে না।পবিত্র কোরবানির পশুর চামড়া ন্যায্য দাম না পেয়ে সাধারণ কেউ কেউ মাটিতে পুতে ফেলেছে।কেউ বা নানান স্থানে ফেলে দিয়ে গেছে।দেশ হারিয়েছে বৈদেশিক মূদ্রা এতিমেরা হারিয়েছে তাদের পাওনা।
আমার প্রশ্ন হলো।দেশে নাকি আইনকানুন রয়েছে।তাহলে যে সকল অসাধু মানুষেরা সিন্ডিকেট করে এতিমের হক ও দেশের সম্পদ নষ্ট করেছে।তাদেরকে খুজে কেন আইনের আওতায় এনে বিচার করা হচ্ছে না? নাকি তারা বাংলাদেশের আইনকানুনের চেয়ে অনেক শক্তিশালী?
এইসব অসাধু মানুষকে প্রতিহত করতে না পারলে নিরব প্রতিবাদ করে লাভ নেই।সবাইকে সোচ্চার হতে হবে।নতুন ভাবে অধিকার ও নিজের পাওনা পাওয়ার জন্যে আবার যুদ্ধ করতে হবে।
রাস্তায় ফেলে রাখা চামড়া। ছবি: সংগৃহীত